শনিবার, ৪ঠা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, সকাল ১০:৫২

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ

ভোলায় পুলিশের হাতে বেধরক মারখেলো আ’লীগ নেতা

dynamic-sidebar

ভোলার বাংলা স্কুল মোড়ে মোটরসাইকেল কাগজ পরীক্ষার সময় সামান্য বিষয় নিয়ে এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে প্রকাশ্যে পেটাল এক পুলিশ কর্মকর্তা। এমন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।

আহত আওলাদ হোসেন (৩২) বোরহানউদ্দিন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ যুগ্ম সম্পাদক। রোববার বিকালে ভোলার বাংলাস্কুল মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। এর জেরে বোরহানউদ্দিন উপজেলা আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতৃবৃন্দ পুলিশ সুপাররের দফতরে অভিযোগ করেন। তারা অভিযুক্ত এএসআই শাহে আলমের শাস্তি দাবি করেন।

ভিডিওতে দেখা যায়, পুলিশের এএসআই মোটরসাইকেলে থাকা ব্যক্তিকে টেনে হিঁচড়ে নামিয়ে আনেন। পড়ে তাকে কিল-ঘুষি মেরে মাটিতে ফেলেন। এরপর তার বুকের ওপর লাথি দিতে থাকেন। দুই মিনিট ৪৭ সেকেন্ডের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে যায়।

এদিকে আহত আওলাদ ও তার ভাই মো. আব্বাস উদ্দিন জানান, আওলাদ ও তার এক বন্ধু ছাত্রলীগ নেতা দুটি আলাদা মোটরসাইকেল যোগে বোরহানউদ্দিন থেকে ভোলা জেলা শহরে আসেন।
শহরের বাংলা স্কুল মোড়ে পুলিশ মোটরসাইকেল চেকিংকালে কাগজপত্র ঠিক থাকায় আওলাদকে ছেড়ে দেন। কিন্তু তার অপর সঙ্গীর হেলমেট না থাকাসহ কাগজে কিছু অসঙ্গতির জন্য মোটরসাইকেল আটকে রাখে।ওই সময় আওলাদ অনুরোধ করতেই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এএসআই শাহে আলম। এক কথা দু কথায় এএসআই শাহে আলম আওলাদের ওপর চড়াও হন। গলার মাফলার ধরে টেনে মোটরসাইকেল থেকে ফেলে দিয়ে লাথি মারতে থাকেন। স্থানীয়রা এমন দৃশ্য দেখে হতবাক হন।

এ সময় বেশ কয়েকজন পথচারী ওই দৃশ্য মোবাইলে ভিডিওতে ধারণ করেন। যা ইতিমধ্যে ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। পরে অবশ্য এএসআই শাহে আলম এমন ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন।

ভোলা থানার ওসি মো. ছগির মিয়া বলেন, ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল। বোরহানউদ্দিন উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা এহছানুল হক কিশোর, সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি বেলায়েত হোসেনসহ নেতৃবৃন্দকে নিয়ে সমঝোতা করে দেয়া হয়েছে।

 

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net